top of page
Search

অনলাইনে ব্যাবসা শুরুর আগে করণীয়

  • Writer: mmkhokan
    mmkhokan
  • Jan 26
  • 6 min read


একসময় মানুষ বানিজ্য করার জন্য জাহাজে করে দেশে দেশে বন্দরে বন্দরে ঘুরত। এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় যেতে হত। সপ্তাহে বা মাসে হাট-বাজার বসত। সেখানে ক্ষুদ্র থেকে বৃহৎ ব্যাবসায়ীগণও থাকত, আবার ক্রেতা বা ভোক্তাগণও থাকত। তারপর প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে মানুষের বাণিজ্য করার পথ এবং পাথেয় কমে এসেছে। এখন মানুষ ঘরে বসেই ব্যাবসা-বানিজ্য করতে পারে। ইন্টারনেট ব্যবহার করে কমার্স বা ব্যবসায়িক কাজ যেমন পণ্য বিক্রি এবং অর্থনৈতিক লেনদেন করাকে ইন্টারনেট কমার্স বা সংক্ষেপে ই-কমার্স বলে। 

ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা যখন ই-কমার্সের উদ্যোগ নেন তারা এটাকে অনলাইনে ব্যাবসাও বলেন। 


অনলাইন ব্যাবসা শুরুর আগে করণীয়  


বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির প্রসারের কারণে অনলাইন ব্যাবসাও বেশ জনপ্রিয় হচ্ছে। যে কোনো ব্যাবসার মতো অনলাইনে ব্যাবসা শুরুর কথা উঠলে কেউ বলবে আগে টাকা সংগ্রহ করো। আবার কেউ বলবে আগে কাগজ-পত্র ঠিক রেখ। কেউ বা বলবে কম পুঁজিতে বিজনেস হবে না। আবার অনেকেই পরামর্শ দেবে কম বিনিয়োগ করো। 

আসলেই যেকোনো ব্যাবসা শুরুর আগে কিছু কাজ থাকে। কিন্তু না জানলে কাজ হয়ে যায় আরো বেশি। তাই অনলাইনে ব্যাবসা শুরুর আগে আর করণীয় কী তা জানাতে এই প্রবন্ধটি। 


১/ মার্কেট এনালাইসিস 



Total Available Market (TAM) : সারা পৃথিবীতে ওই পণ্য বা সেবার মার্কেট


Serviceable Available Market (SAM)  : যেটুকু মার্কেট আপনি ধরতে পারবেন


Target Market : যেটুকু মার্কেট আপনি ধরতে চান


Market Share : যেটুকু মার্কেট আপনার দখলে


আপনি যে পণ্য বা সেবা নিয়ে ব্যাবসা করতে চাচ্ছেন তার কতটা চাহিদা আছে  তা জানার জন্য আপনাকে করতে হবে মার্কেট এনালাইসিস। এটি ব্যাবসার একেবারে প্রাথমিক কাজ – মানুষ কি চায় তা খুঁজে বের করা। 

যে আইডিয়া কাজে লাগিয়ে আপনি অনলাইন বিজনেস শুরু করতে চান প্রথমেই সে আইডিয়া ভেলিডেশন করতে হবে আপনাকে। অর্থাৎ, সে ব্যাবসাটি কতটুকু ফলপ্রসূ হবে তা মার্কেট এনালাইসিস এর মাধ্যমে ভেরিফাই করে নিতে হবে। আপনার বন্ধু কোনো ব্যবসায় সফল হলেই যে আপনিও সে ব্যাবসা করে সফল হবেন বিষয়টি এমন নয়। অথবা বর্তমান মার্কেটে কোন ব্যাবসার বাজার ভালো হলেই যে আপনি সে ব্যবসায় সফল হবেন বিষয়টি তা নয়। 


আইডিয়া কীভাবে ভ্যালিডেট করতে হয় তা জানতে পড়ুন আইডিয়া ভ্যালিডেশন প্রবন্ধটি। 

আপনি এমন ব্যাবসা নির্বাচন করুন যে সম্পর্কে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা ও আগ্রহ আছে। তারপর আপনার টার্গেট কাস্টমার কারা হবে সেটা চিন্তা করুন এবং তাদেরকে নিয়ে এনালাইসিস করুন। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে কাস্টমার এনালাইসিস করা তুলনায় সহজ। আপনি যে সেবা বা প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছেন তার প্রতিযোগী ব্যাবসায়ীদের অনলাইন কার্যক্রম দেখুন। তাদের সফলতা বা ব্যর্থতার গল্পগুলো জানার চেষ্টা করুন। 

আপনি সঠিক ব্যাবসা বাছাই করেছেন কিনা তা যাচাই করতে বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। যেমন, আপনার ব্যাবসার টার্গেট কাস্টমারদের মধ্যে বিভিন্ন জরিপ চালাতে পারেন, সাক্ষাৎকার গ্রহণ করতে পারেন, আপনার প্রতিযোগীদের নিয়ে তুলনামূলক পর্যালোচনা করতে পারেন।


মার্কেট এনালাইসিস সম্পর্কে জানতে বিস্তারিত পড়ুন এই আর্টিকেল টি মার্কেট রিসার্চ এন্ড কম্পিটিটিভ এনালাইসিস 


২/ বিজনেস প্ল্যানিং

আপনার প্রোডাক্ট বা সেবা নির্বাচন করার পরবর্তী কাজ হল সেটি কীভাবে সংগ্রহ বা উৎপাদন করবেন। যেমন, আপনি যদি বোরখার ব্যাবসা করতে চান তাহলে চিন্তা করুন কোন ধরনের ফেব্রিক/কালার নিয়ে কাজ করবেন। নিদা, চেরী নাকি ডায়মন্ড জর্জেট? কালো, ব্লু, নেভি ব্লু, স্টোন ব্লু? বোরখার ডিজাইন বা কাটিং কেমন হবে? বোরখা কি আপনার পছন্দের ডিজাইনে হবে নাকি কাস্টমাইজ করার সুযোগ রাখবেন?


তারপর আপনার প্রোডাক্ট কীভাবে সংগ্রহ /উৎপাদন করবেন তা নিয়ে চিন্তা করুন। আপনার প্রোডাক্ট সাপ্লাইয়ার ঠিক করার জন্য লোকাল মার্কেটে যোগাযোগ করতে পারেন। আর নিজে প্রোডাক্ট উৎপাদন করলে কারখানা ঠিক করুন এবং দরকার বুঝে লোক নিয়োগ দিন। 


যেকোনো কাজ সুশৃঙ্খলভাবে শুরু করার জন্য চাই সুন্দর একটি পরিকল্পনা। বিজনেস প্ল্যানিং বাঁচাবে আপনার সময়, কমাবে অনাকাঙ্ক্ষিত খরচ এবং বিন্দু বিন্দু শ্রমকে রুপ দেবে সফলতার পাহাড়। তাই বিজনেস শুরু করার আগেই পরিকল্পনা করতে ভুলবেন না। একটি ভালো পরিকল্পনাতে নীচের নয়টি উপাদান থাকা উচিত – 


  • সার সংক্ষেপ

  • ভিশন / মিশন

  • কেন এই ব্যাবসা

  • পণ্যর বিবরণ

  • মার্কেটিং প্ল্যান

  • কম্পিটিটর অ্যানালাইসিস

  • SWOT অ্যানালাইসিস

  • অপারেশন্স প্ল্যান

  • ফিনানশিয়াল প্ল্যান 


বিস্তারিত জানতে পড়ুন ব্যাবসা পরিকল্পনা 


৩/ ব্যবসায় পুঁজি যোগাড়


অধিকাংশ ব্যবসায়েই মূলধন বা পুঁজি লাগে। অল্প পুঁজি নাকি বেশি পুঁজিতে ব্যাসা করবেন সেটা ব্যাবসার ওপর নির্ভর করে। অনেকেই ভাবেন ব্যাসা মানেই অনেক টাকার মালিক হতে হবে। আসলে অনেক টাকা থাকলেই যে কেউ ব্যাবসা করতে পারে না। তেমনি একেবারে পুঁজি ছাড়াও সব প্ল্যান ভেস্তে যেতে পারে। কিন্তু শুরুতেই কি পরিমান পুঁজি লাগবে সেটা অনেকেই আঁচ করতে পারেন না। ব্যাবসার ধরণ বুঝে ফিনানশিয়াল প্ল্যানিং এবং এনালাইসিস এর মাধ্যমে আপনি নির্ধারণ করতে পারবেন কি পরিমাণ মূলধন আপনার লাগবে। 


আপনার ব্যাবসা পণ্যকেন্দ্রিক হলে পণ্য ক্রয় বাবদ খরচ থাকবে। যেমন যদি আপনি একটা ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে সালোয়ার কামিজ বিক্রি করেন তাহলে কাপড়-সুতা কেনার জন্য খরচ লাগবে। 


আর সেবাকেন্দ্রিক হলেও প্রাথমিকভাবে আপনাকে সেবার জন্য টুলস কিনতে মূলধন বিনিয়োগ করতে হবে যেমন ঘরে বসে কনটেন্ট মার্কেটিং এর কাজ করতে ল্যাপটপ বা পিসি এবং স্মার্টফোন কিনতে হবে।


অনলাইন বিজনেসে শুরুর দিকে দোকান বাবদ খরচ লাগবে না। কিন্তু বাড়তি বিদ্যুত বিলের খরচের সাথে ইন্টারনেট সংযোগ খরচ যোগ হবে। এছাড়াও ডেলিভারি ম্যান, মার্কেটিং গ্রাফিক্স ডিজাইনার বা মার্কেটিং কন্টেন্ট রাইটার এর খরচ যোগ হবে। প্যাকেজিং এও থাকবে বাড়তি আয়োজন। 


আবার যদি প্রডাক্ট বিজনেস করেন তাহলে লাগতে পারে ওয়ারহাউজ ভাড়া, কর্মচারী বেতন, ইনভেনটরি খরচ সহ অন্যান্য খরচ। ব্যাবসা শুরুর আগে প্রয়োজনীয় আইনী কাগজ-পত্র সংগ্রহ বাবদ খরচ ও বাজেটের অন্তর্ভুক্ত রাখতে হবে।


মোটকথা আপনার সে পরিমাণ পুঁজি লাগবে সেটা যোগাড় করেই শুরু করুন। তারপর ব্রেক-ইভেন এনালাইসিস এর মাধ্যমে আপনার ব্যাবসার লভ্যাংশ দিয়েই ব্যাবসা চালিয়ে নেয়ার প্ল্যান করতে হবে। 


সাধারণত তিনভাবে মূলধন সংগ্রহ করতে পারেন। 

১/ ব্যক্তিগত জমানো টাকা

২/ অর্থবান কারো কাছে মালিকানা শেয়ার বিক্রি করে

৩/ লোন/ঋণ গ্রহণ


ব্যাবসা শুরু করতে কি পরিমান পুঁজি লাগবে এবং তা হিসাব করে বের করবেন কীভাবে তা জানতে পড়ুন এই আর্টিকেলটি। 



১. ব্যক্তিগত জমানো

২. বিনিয়োগকারী

৩. লোন 


৪/ বিক্রি কোথা থেকে হবে?


বেশির ভাগ ফটোকপির দোকানগুলো দেখবেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বা অফিস আদালতের সামনে। আপনার ব্যবসার ক্রেতারা কোথায় –  সেখানেই দোকান বা অফিস করা ভালো। আবার সব প্রতিযোগীরা কাছাকাছি জায়গায় অবস্থান করলেও সে স্থানটা যখন ঐ পণ্যের জন্য খ্যাতি পেয়ে যায় তখন ক্রেতারা দূর থেকে হলেও সেখানে ওই পণ্যটা কিনতে আসে। আপনি কোনো ফলপট্টিতে গেলে দেখবেন সব ফলের দোকান এক জায়গায়। বেনারসীপল্লীতে খালি বেনারসী শাড়ীর দোকান। তাই ব্যাবসার ধরণ বুঝে উপযুক্ত স্থান নির্বাচন করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

অনলাইন ব্যাবসাতেও একই কথা প্রযোজ্য। 


প্রচুর বাংলাদেশী ফেসবুক ব্যাবহার করার কারণে ফেসবুকে পেইজ খুলে পণ্য বিক্রি করা এখন খুবই সহজ এবং সাধারণ ব্যাপার হয়ে গিয়েছে। এছাড়াও ফেসবুকে বিভিন্ন গ্রুপে প্রচুর বেচা-কেনা হয়। 

অনেকে ই-কমার্স বলতে সেসব অনলাইন মার্কেটপ্লেস বোঝে যারা বিভিন্ন বিক্রেতাকে একটা প্ল্যাটফর্ম দিয়ে সেখানে সেলার একাউন্ট দিয়ে বিক্রিতে সাহায্য করেন। যেমন দারাজ


অনলাইনে বিক্রি মানে ক্রেতাকে পৌঁছানোর দায়িত্ব আপনার। কাস্টমারের কাছে পৌছানোর মাধ্যম হিসেবে কোন সার্ভিস বেছে নেবেন? নিজে দিতে চাইল হোম ডেলিভারির জন্য বিশ্বস্ত ডেলিভারি ম্যান লাগবে। আর সবচেয়ে সুবিধা হয় থার্ড পার্টি হোম ডেলিভারি সার্ভিস বেছে নিলে যারা আপনার অফিস / বাসা থেকে প্রডাক্ট নিয়ে ডেলিভারি করে আপনাকে টাকা দেবে। আর জেলার বাইরে সার্ভিস দিতে চাইলে ফাস্ট কুরিয়ার সার্ভিস নির্বাচন করুন। 


৫/ বিজনেস কাঠামো কেমন হবে?



অনলাইনে বিক্রির সুবিধা হচ্ছে ফেসবুক পেইজ খুলতে কোনো টাকা লাগে না। কিন্তু তাও ব্যাবসাটার কাঠামো আগেই ঠিক করে নেওয়া উচিত। আপনি কি একা শুরু করছেন নাকি সাথে পার্টনার আছে? 


মালিক একা হলে বলে এক মালিকানা ব্যাবসা (Sole proprietorship)।  আপনি নিজস্ব মালিকানায় ব্যাবসা শুরু করার পর দেখা গেল ব্যাবসা বড় হচ্ছে, ঝুঁকি বাড়ছে। কিন্তু ইনভেস্ট করার মতো যথেষ্ট মূলধন আপনার কাছে নেই। তারপর সিদ্ধান্ত নিলেন ব্যাবসার মালিকানা শেয়ার করবেন অন্য এক বা একাধিক মানুষের সাথে যেন ঝুঁকি কমে, দায়বদ্ধতা কমে। এটা দুভাবে করা যায় – ট্রেড লাইসেন্সে একাধিক মালিকের নাম ঢুকিয়ে অথবা জয়েন্ট স্টক কোম্পানিতে রেজিস্ট্রেশন করে। এটাকে বলে লিমিটেড পার্টনারশিপ বা অংশীদারি ব্যাবসা। ট্রেড লাইসেন্স করতে হয় সিটি কর্পোরেশন বা পৌরসভা থেকে। আর  আরজেএসসি (RJSC)  কর্তৃপক্ষ থেকে কোম্পানির বিভিন্ন রূপ রেজিস্ট্রেশন করা যায়।   


ব্যাবসার আকার বড় হয়ে গেলে আপনার ব্যাবসায়িক আর্থিক লেনদেন, হিসাব নিকাশ, সঞ্চয় বা ঋণ আদান প্রদানের জন্য লাগবে একটি বিজনেস ব্যাংক একাউন্ট। বাংলাদেশে ট্রেড লাইসেন্স দিয়েই ব্যাংকে এই একাউন্ট খুলতে পারবেন।


এছাড়াও ব্যাবসার ধরণ বুঝে নানা রকম আইনী কাগজ-পত্রের প্রয়োজন হয়। এর মধ্যে রয়েছে বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (BIN), ট্যাক্স, আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার (TIN), রপ্তানি/ আমদানি লাইসেন্সের ফটোকপি, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমোদন, প্রতিষ্ঠান স্থাপনের অনুমতির জন্য ব্যবসার পরিকল্পনা এবং মানচিত্র অনুমোদন ইত্যাদি। 


ব্যাবসা শুরুর আগে কি কি দরকার সেটা না জেনে শুরু করলে পরবর্তীতে আইনি জটিলতার কারণে ব্যাবসা বন্ধ করে দিতে হতে পারে। তবে প্রয়োজন অনুযায়ী আস্তে আস্তে বড় করা ভালো – ব্যাবসার শুরুতেই একবারে লিমিটেড কোম্পানি করা অনেকসময় ঝামেলা বয়ে আনে। 


আইনী কাগজ-পত্র সংগ্রহ বা নিবন্ধন প্রক্রিয়া জানতে পড়ুন এই আর্টিকেল টি…..ব্যাবসা শুরুর আইন-কানুন


৬/ ব্যাবসার নাম 


ব্যাবসার নাম স্পেসিফিক, অর্থবহ এবং স্বতন্ত্র হওয়া উচিৎ। আপনার ক্ষুদ্র ব্যাবসাটি কোনোদিন ফুলে-ফলে সুশোভিত হলে যখন কোম্পানি গঠন করার প্রয়োজন দেখা দেবে। তখন কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন এর ক্ষেত্রে স্বতন্ত্র নাম লাগবে। কিন্তু এর আগেই যদি একই নামে অন্য কেউ কোম্পানি রেজিস্ট্রেশন করে তাহলে আপনি পড়বেন বিপদে। কারণ তখন নাম পরিবর্তন করলে আপনার ব্র‍্যান্ডিং ক্ষতিগ্রস্ত হবে।


নাম ঠিক করার পরে অনলাইন বিজনেস প্রমোশনাল কার্যক্রমের মধ্যে প্রথম কাজ হল বিজনেস ওয়েবসাইট এবং ফেইসবুক পেইজ তৈরি করা। যেখানে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে সবাই জানবে এবং অর্ডার করার সুযোগ থাকবে। প্রয়োজন সাপেক্ষে মার্কেটিং কন্টেন্ট রাইটার এবং গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিয়োগ দিন। পেইজ/ওয়েবসাইটে কাস্টমার রিভিউ দিন এবং সার্ভে করে তাদের চাহিদা এবং পছন্দ জানার চেষ্টা করুন ।


এভাবে আপনার ক্ষুদ্র পরিসরের ব্যাবসাটিকে আস্তে আস্তে বড় করুন। শুরুতেই চিন্তা করুন ভবিষ্যতে আপনার ব্যাবসা কোথায় দেখতে চান এবং সে অনুযায়ী কাজ করতে থাকুন। 


অনলাইনে বা অফলাইনে – ব্যাবসা শুরুর আগে প্রস্তুতি নিতে হবে। পড়তে  হবে, চিন্তা করতে হবে এবং প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে। আপনার ব্যাবসা উদ্যোগ সফল হোক আমরা এই কামনা করি। 

 
 
 

Comments


Bangladesh Youth Enterprise Advice and Helpcentre (BYEAH)

Address

16/9 A, Block # F, Ring Road, Adabor, Dhaka - 1207

Email

Tel

+880176 494 0469

Follow us

  • Facebook
  • Twitter
  • LinkedIn
  • YouTube

Copyright © 2025 BYEAH | Powered by BYEAH

developed by mmkhokan

bottom of page